কেন সিপিএ বিপণন জনপ্রিয়?
তুলনামূলকভাবে অনেক কম বিনিয়োগ এবং কম সময়ে ভালো আয় করা যায়। দল গঠন করে নিজের স্বাধীন ব্যবসায় উদ্যোগ শুরু করা যায়।
নতুনেরাও পারেন আয় করতে
যেহেতু সিপিএতে পণ্য বিক্রির পাশাপাশি বিনা মূল্যের সাইনআপ, জরিপ, ডাউনলোডের মতো কাজও আছে, তাই সঠিকভাবে কাজ করলে আয় করা সম্ভব।
সিপিএ বিপণন যখন পেশা
প্রতিটি ব্যবসাতেই বিক্রয় ও বিপণনের সঙ্গে সম্পৃক্ত। ডিজিটাল বিপণনের অন্যতম উদাহরণ হলো সিপিএ, যা শিখে ঘরে বসেই আয় করা যায়। বিদেশের বাজারে বিপণন অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে নিজের ব্যবসায় বাড়াতে পারবেন। ডিজিটাল যুগে নিজেকে একজন দক্ষ ডিজিটাল মার্কেটার হিসেবে তৈরি করতে পারলে বড় কোনো প্রতিষ্ঠানেও পেশা গড়া যায়।
সিপিএতে যেভাবে আয় করা যায়
সিপিএতে আয় করা যায় মূলত দুভাবে—
১. পিপিএল: ফ্রি সাইনআপ, সার্ভে, জিপ সাবমিট এবং কনটেন্ট নামানোর জন্য কাজ করে।
২. পিপিএস: পণ্য বা সেবা বিক্রি করে। সিপিএতে কাজের সময়, দক্ষতা ও বিনিয়োগের ওপর আপনার আয় নির্ভর করবে। প্রতিদিন ৪-৫ ঘণ্টা কাজ করলে ফ্রি পদ্ধতিতে ১০ থেকে ২০ ডলার আয় করা সম্ভব। পেইড মেথডে পদ্ধতিতে ৫০ ডলারের বেশি আয় করা যায়।
অর্থ পাওয়ার মাধ্যম কী?
পাইওনিয়ার মাস্টারকার্ড, পেপ্যাল, চেক এবং সরাসরি ব্যাংক লেনদেনের মাধ্যমে অর্থ তোলা সম্ভব।
সিপিএ বিপণন শিখতে কী লাগে?
কম্পিউটার, ইন্টারনেট সংযোগ, সঠিক নির্দেশনা, মনোযোগী সময়, পরিশ্রম ও শেখার প্রবল ইচ্ছাশক্তি থাকলেই চলে। এ ছাড়াও সিপিএ নেটওয়ার্কে অ্যাপ্রুভাল কৌশল, ওয়ার্ডপ্রেস, ল্যান্ডিং পেজ ডিজাইন, এসইও, সোশ্যাল মিডিয়া বিপণন, পিপিসি প্রচারণা, শ্রেণিবদ্ধ বিজ্ঞাপন প্রকাশ, ই-মেইল বিপণন জানা থাকতে হবে এবং সার্ভার থাকতে হবে।
যেসব বিষয় নিয়ে কাজ করা যায়
সার্চ ট্রেন্ডিংয়ে শীর্ষে থাকা পণ্যের অফার যেমন: হেলথ অ্যান্ড বিউটি, সফটওয়্যার অ্যান্ড অ্যাপস, অ্যান্ড্রয়েড গেম, ডিজিটাল পণ্য, ই-কমার্স পণ্য, ঋণ ও বিমা, চাকরি এবং বিয়ের সাইটের অফার