অনলাইন ইনকাম মোবাইল দিয়ে ২০২৩ | অনলাইন আয় এর সহজ উপায়

আপনি ঠিকই দেখেছেন। মোবাইল দিয়ে অনলাইনে আয় করা যায়? কিন্তু কিভাবে? আমার তো স্মার্ট ফোন আছে তাহলে কি আমি আয় করতে পারবো? আমি কি প্রতারিত হব নাকি আয় করতে পারব? বন্ধুরা আজকের বিষয় “ অনলাইন ইনকাম মোবাইল দিয়ে ” । আপনার সকল প্রশ্নের উত্তর হ্যাঁ। কিন্তু কিভাবে ইনকাম করবেন? ভয় পাবার কিছু নেই। আজকে আমি আপনাদের সাথে এই ব্যাপারে … Read more

যেসব কাজ করে অনলাইন থেকে আয় করা যায়

বর্তমানে অনলাইন থেকে ইনকাম করার মত হাজারো কাজ রয়েছে। আপনি চাইলে তার যেকোনো একটি কাজ করে অনলাইন থেকে ঘরে বসে হাজার হাজার ডলার ইনকাম করতে পারেন। আজকে এই আর্টিকেলে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করব এমন কিছু জনপ্রিয় কাজ নিয়ে যেগুলো করে আপনি ঘরে বসে হাজার হাজার ডলার প্রতিমাসে ইনকাম করতে পারবেন।  এমনকি বর্তমানে অনেক ছেলেমেয়েরা ঘরে … Read more

ব্লগিং কি? ব্লগিং করতে এই 31 টি বিষয় আপনাকে জানতেই হবে

ব্লগিং করতে চান আপনাকে এই বিষয়গুলি জানতেই হবে।

ব্লগিং পেশাটা বর্তমানে অনলাইন জুড়ে একটি ট্রেন্ডিং বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। বর্তমানে অনেক নতুন নতুন ব্লগার তৈরি হচ্ছে এবং অনেকেই সফল হচ্ছে। আবার অনেকেই ব্লগিং (Blogging) লাইফে এসে কিছুদিন পর ড্রপ আউট হয়ে যাচ্ছে, কিন্তু কেন? ব্লগিং নিয়ে আজকে আমি বেশ কিছু বিষয়ে আলোচনা করেছি। আপনি যদি ব্লগিং করতে চান, তাহলে অবশ্যই এই বিষয়গুলো সম্পর্কে আপনাকে … Read more

ব্লগিং কাকে বলে? কেন ব্লগিং শুরু করা উচিৎ

ব্লগিং কি? কেন শুরু করা উচিৎ

ব্লগিং হল সারা বিশ্ববাসীর মাঝে নিজের মত প্রকাশের একটি খোলা মাধ্যম। গল্প-কবিতা থেকে শুরু করে নানাবিধ নিউজ নিয়ে শুরু হয়েছে ব্লগিং এর যাত্রা। বর্তমানে যেহেতু মানুষজন ইন্টারনেটে প্রচুর পরিমাণে সার্চ করে। বই, পত্র-পত্রিকা, প্রবন্ধ-রচনা, দৈনিক খবর সহ সকল কিছুই রয়েছে এখন ইন্টারনেটে। আবার কেউ কেউ তাদের শখ এবং প্রতিভাকে বিকাশ করছে ইন্টারনেটে ব্লগিংয়ের মাধ্যমে। এসমস্ত … Read more

ওয়েবসাইট তৈরি করতে কি কি লাগে- আপনিও পারবেন ওয়েবসাইট তৈরি করতে

ওয়েবসাইট তৈরি করতে কি কি লাগে?

বর্তমানে আমরা যখনই অনলাইনে কোন কিছু খুঁজতে চাই তখনই কোন না কোন ওয়েবসাইটের শরণাপন্ন হতে হয়। এবং প্রত্যেকটি ওয়েবসাইট কোনো না কোনো কারণে তৈরি করা হয়। কেউ অনলাইন থেকে ইনকাম করার জন্য, আবার কেউ তাদের ব্র্যান্ড প্রচার করার জন্য, কেউবা আবার অনলাইনে বিভিন্ন সার্ভিস দেয়ার জন্য। এখন কথা হল আমি যদি নিজেই একটি ওয়েবসাইট তৈরি … Read more

গুগল এডসেন্স থেকে মাসে $১৫০০ ডলার আয় করার উপায় । পূর্ণাঙ্গ গুগল এডসেন্স এর নিয়ম

গুগল এডসেন্স থেকে টাকা আয় : earn money with google AdSense । আপনি কি অনলাইন ইনকাম এর প্রতি আগ্রহী ? ঘরে বসে আয় করতে চান? অনলাইনে আয় করার জনপ্রিয় মাধ্যমগুলোর মধ্যে গুগল এডসেন্স রয়েছে প্রথম স্থানে। তো চলুন জেনে নিই কিভাবে গুগল এডসেন্স থেকে টাকা আয় করা যায়। গুগল এডসেন্স পূর্ণাঙ্গ গাইড। এডসেন্স কি? এডসেন্স … Read more

গুগল এডসেন্স এর পরিচর্যা- জীবনেও এডসেন্স ব্যান/লিমিট হবেনা

Google ad sense এর নীতিমালা, পরিচর্যা

যে সকল ভাইয়েরা অনলাইন থেকে ইনকাম করার কথা ভাবছেন তারা অবশ্যই এডসেন্স সম্পর্কে জানেন অথবা যারা অনলাইন থেকে ইনকাম করে আসছেন তাদের প্রধান ইনকাম সোর্স হচ্ছে গুগল এডসেন্স। অনেকে সোনার হরিণ ও বলে থাকেন তাই বুঝতেই পারছেন এর দাম কতটা। এমনকি যেসকল ভাইরা ইউটিউব নিয়ে কাজ করছেন তাদেরও প্রধান ইনকাম সোর্স হচ্ছে গুগল এডসেন্স। কিন্তু … Read more

মাসে ৫০০০০ টাকা ইনকাম করার উপায়। বাংলা ভাষায় ব্লগিং এর নাড়িভুড়ি

বাংলা ভাষায় ব্লগিং করে ঘরে বসে আয়।

আজকে যে বিষয়টি নিয়ে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করছি সেটি হেডিং দেখে অবশ্যই বুঝতে পেরেছেন “বাংলা ভাষায় ব্লগিং”। অনেকেই ফেসবুকে মেসেঞ্জারে বা বিভিন্ন ভাবে আমাকে মেসেজ করে বলছে যে ভাই আমি যদি বাংলা ভাষায় একটি ব্লগ স্পট করি তাহলে এর ভবিষ্যৎ কেমন হবে। সে প্রেক্ষিতে আজকে আমার এই আলোচনা।

এক কথায় বলতে গেলে বাংলা ভাষা এখন আর বর্তমান বিশ্বে পিছিয়ে নেই। বর্তমানে 230 মিলিয়ন লোক বাংলা ভাষায় কথা বলে। তাহলে বুঝতেই পারছেন আর 230 মিলিয়ন লোক বলতে অনেক লোক যেহেতু বাংলা ভাষা এত লোক তাদের নেটিভ ল্যাংগুয়েজ হিসেবে ব্যবহার করছে।

সে ক্ষেত্রে আমরা কেন বাংলা ভাষায় ব্লগিং করতে পারবোনা। যাই হোক আজকে আমার এই আলোচনায় বাংলা ভাষায় ব্লগিং সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা থাকবে।

বাংলা ভাষায় ব্লগিং

আপনি যদি বাংলা ভাষায় ব্লগিং করতে চান সে ক্ষেত্রে আপনি নিশ্চিন্তে বাংলা ভাষায় ব্লগিং শুরু করতে পারেন। কেননা বর্তমানে অনেক লোক বাংলা ভাষায় বাংলা কিওয়ার্ড লিখে অনলাইনে বিভিন্ন ভাবে সার্চ করে থাকে। আর সেই সমস্ত সার্চ গুলো অবশ্যই বাংলা ভাষার আর্টিকেলগুলো চলে আসে।

যেহেতু বাংলা ভাষায় ব্লগে সার্চ করে থাকে তাহলে সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আমরা বাংলা ভাষায় ব্লগিং শুরু করতে পারি। বর্তমানে ইংলিশ ভাষায় অনলাইনে হাজার হাজার বিষয়বস্তু রয়েছে যার বাংলা ভার্শন গুলো নেই।

যারা ইংলিশ ভাষা ভালোভাবে বুঝতে পারে না আমরা যদি বাংলা ভাষায় তাদের এই বিষয়বস্তু গুলোকে তুলে ধরি তাহলে অবশ্যই সেগুলো কিভাবে নিবে। আর যদি কোন বিষয় বস্তু কোন ভিজিটর প্রয়োজনে আসে তাহলে আপনার ব্লগ বা আপনার বাংলা ওয়েবসাইটটি সার্থক হবে।

বাংলা ভাষায় ব্লগিং করে ঘরে বসে আয়।
বাংলা ভাষায় ব্লগিং করে ঘরে বসে আয়।

বাংলা ভাষায় ব্লগিংর এর ভবিষ্যত

বাংলা ভাষায় ব্লগিং এর ভবিষ্যৎ সম্পর্কে বলতে গেলে আমার আইডিয়া থেকে যতটুকু আমি মনে করি সেটা হচ্ছে, এখন বর্তমানে অনেক বিষয় যেগুলো অনলাইনে ইংলিশ ভার্সন রয়েছে কিন্তু সেগুলোর বাংলা কোন ভার্সন নেই।

যে সমস্ত বিষয় গুলো রয়েছে বাংলা ভাষায় নেই সেগুলো যদি আমরা বাংলা ভাষায় করে তুলে ধরতে পারি তাহলে যে সমস্ত ইউজাররা ইংরেজি ভাষা সার্চ করে তারা আজ না হোক কাল অবশ্যই তারা বাংলা ভাষায় সে বিষয়বস্তুগুলো অনলাইনে খুজবে।

উদাহরণস্বরূপ: মনে করুন, যারা সার্চ করছে “How to earn Money Blogging” লিখে। যে সমস্ত রেজাল্ট পাচ্ছে সেগুলো দেখে সে রিচার্জ করছে। যদি আমরা এই তথ্য গুলো এইভাবে তুলে ধরি এই ভাবে “অনলাইনে কিভাবে আয় করা যায়” এবং ভিজিটর রা যদি তাদের কাঙ্খিত বিষয়গুলি বাংলা ভাষায় পায় তাহলে কি তারা ইংলি কন্টেন্ট খুজবে? এক কথায় না। তাহলে এখন বুঝতেই পারছেন বাংলা ভাষায় ব্লগিং করলে তার ভবিষ্যত কেমন।

বাংলা ভাষায় ব্লগিং এর পরিকল্পনা

আপনি যদি বাংলা ভাষায় ব্লগিং করতে চান সেক্ষেত্রে আপনাকে প্রথমেই যে বিষয়গুলো পরিকল্পনা করে নিতে হবে তা হল: আপনি কি বিষয় নিয়ে ব্লগিং করবেন? আপনার ব্লগিং করার উদ্দেশ্য কি? আপনি কি পেশা হিসেবে ব্লগিং নিতে চান? নাকি পার্ট টাইম হিসেবে ব্লগিং করতে চান? আপনি কি ব্লগ থেকে ইনকাম করতে চান? নাকি আপনার ব্যক্তিগত পরিচিতির জন্য ব্লগে পার্টিসিপেট করতে চান?

এ বিষয়গুলো লক্ষ্য করলে যে বিষয়টি আপনার উত্তর আসবে সে বিষয়টি নিয়ে আপনি আগে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা করুন। যারা বাংলা ভাষায় ব্লগিং পেশা হিসেবে নিতে চান আমি নিম্নে তাদের জন্য কিছু ধারাবাহিকভাবে আলোচনা করলাম।

বাংলা ভাষায় ব্লগিং এর ক্যাটাগরি

ব্লগিং কে যদি আপনি টাকা ইনকামের মাধ্যম বা পেশা হিসেবে নিতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে ব্লগের ক্যাটাগরি নির্ধারণ করতে হবে। কেননা সকল ব্লগ থেকে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন না।

যেমন ধরুন আপনি যদি একটি ব্যক্তিগত ব্লগ তৈরি করেন সেখানে আপনার পরিবার বা আপনার সম্পর্কে ব্যক্তিগত তথ্য থাকবে সেখান থেকে আপনার অনলাইনে ইনকাম করার কোন রাস্তা থাকবে না। তাই এমন একটি ব্লগিং পেশা নির্বাচন করতে হবে যেন সেটা সুদুর প্রসারী হয়। এখানে কিছু লাভজন ব্লগিং ক্যাটাগরি দেওয়া হলো

বাংলা ব্লগে ভিজিটর আনার উপায়ঃ

হ্যা আপনি ব্লগিং এর জন্য টপিক নির্বাচন করে ফেলেছেন এবং ব্লগ স্টার্ট ও করেছেন। এখন ব্লগে ভিটজটর দরকার। কোন চিন্তা নেই, ব্লগে ভিজিটর আনার কিছু কার্যকরি টিপস এখানে সেয়ার করলাম।

দেখুনঃ কিভাবে একটি নতুন ব্লগে ভিজিটর আনবেন।

বাংলা ব্লগ তৈরি/সেটাপ খরচ ও লাভ

এখন আসি আসল কথায় আপনি যদি বাংলায় ব্লগিং শুরু করতে চান তাহলে কত টাকা খরচ হবে। এবং এখান থেকে কত টাকা আয় করতে পারব?

হ্যা আপনি যদি ভালো ভাবে রিসার্চ করে ভালো একটি টপিক নিয়ে ব্লগিং শুরু করেন তবে আমি আমার অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি খুব ভালো করতে পারবেন। মাসে 20000 টাকা থেকে শুরু করে 200000 টাকা আয় করা কোন ব্যাপারই না।

যাই হোক একটি ব্লগ শুরু করতে হলে প্রথমে আপনাকে যে খরচগুলো করতে হবে তা হল:

1। একটা ডোমেইন কিনতে হবে = 500 থেকে 1000 টাকা (ডোমেইন সম্পর্কে এই আর্টিকেলটি পড়ুন)

2। একটা হোস্টিং কিনতে হবে। প্রথম অবস্থায় 1000 থেকে 3000 হাজার টাকার মত লাগবে। (হোস্টিং এর ব্যাপারটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই হোস্টিং কেনার আগে এই আর্টিকেলটি পড়ুন)

বি:দ্র: আপনি যদি ব্লগারে আপনার ওয়েবসাইট তৈরি করতে চান তাহলে হোষ্টিং সম্পূর্ন ফ্রিতে পাবেন।

যেভাবে ব্লগ থেকে আয় করবেন।

আপনি আপনার ব্লগ তৈরি করেছেন এখন কথা হল ব্লগ থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করবেন। রাইট…. আমি আজকে সেই কথাটি এখানে দিয়েছি।

বর্তমানে ব্লগিং থেকে অনলাইনে আয় করার অনেকগুলো জনপ্রিয় মাধ্যম রয়েছে তার মধ্যে সবচেয়ে সহজ এবং জনপ্রিয় কয়েকটি মাধ্যম গুলো নিয়ে আমি আলোচনা করছি।

বাংলা ভাষায় তৈরি ব্লগে আয়ের উৎসঃ

গুগল এডসেন্স:

বর্তমানে অনলাইনে আয় এর জনপ্রিয় মাধ্যম গুলোর মধ্যে সবচেয়ে সহজ মাধ্যম হলো গুগল এডসেন্স। এটি একটি এড নেটওয়ার্ক। একজন ব্লগার গুগল এডসেন্স থেকে খুব ভালো পরিমাণ ইনকাম করতে পারে। আপনি যদি গুগল এডসেন্স নিয়ে কাজ করতে চান তাহলে আপনাকে এডসেন্স সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে হবে সেজন্য গুগোল অ্যাডসেন্স সম্পর্কে আমাদের এই আর্টিকেল টি দেখুন

এফিলিয়েট: 

এবং দ্বিতীয়তঃ ব্লগারদের চয়েজ হলো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। আপনার ব্লগে যদি কোন প্রোডাক্ট রিলেটেড হয় বা কোন ডিজিটাল প্রোডাক্ট হয় তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনি বিভিন্ন বিভিন্ন ভাবে প্রোডাক্ট বিক্রি করে এফিলিয়েট কমিশন অর্জন করতে পারেন। এফিলিয়েট সম্পর্কে বিস্তারিত এখানে দেখুন।

ই-কমার্স:

ই-কমার্স বাংলাদেশের বর্তমানে মোটামুটি ভালো মানের একটি ব্যবসা। ব্যবসা হচ্ছে আপনার একটি ওয়েবসাইট থাকবে সেই ওয়েবসাইট থেকে বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট অনলাইনে বিক্রি করবেন এবং সেটা থেকে আপনার প্রফিট আসবে। ই-কমার্স সম্পর্কে বিস্তারিত এখানে দেখুন

অন্যান্য এড নেটওয়ার্ক:

আপনার ওয়েবসাইটে যদি ভালো মোরে মানে ভিজিটর থাকে সে ক্ষেত্রে আপনি গুগল এডসেন্স ছাড়া অন্যান্য বিভিন্ন এড নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে সেখান থেকে আপনি উপার্জন করতে পারেন। বিভিন্ন এড নেটওয়ার্ক থেকেআয়ের টিউটরিয়াল

ব্যানার সেল:

ব্যানার সেল করে অনলাইন থেকে উপার্জন করা এটি একটি জনপ্রিয় মাধ্যম| বিভিন্ন লোকাল মার্কেট গুলো থেকে তাদের ব্যবসা প্রচারের জন্য আপনার ওয়েবসাইটের সাইডবার বা বিভিন্ন স্পেস বাড়ে তারা বিজ্ঞাপন দেবে। সাপ্তাহিক মাসিক হিসেবে ওয়েবসাইট একটা নির্দিষ্ট পরিমাণে চার্জ দিতে হবে। বর্তমানে বাংলাদেশে অনেক বড় বড় ওয়েবসাইট রয়েছে যেগুলো থেকে করে তারা লক্ষ লক্ষ টাকা উপার্জন করছে।

স্পন্সর এড:

স্পন্সর এড সেল করে উপার্জন করা। আপনার যদি একটা ভালো ওয়েবসাইট থাকে এবং ভালো পরিমানে ভিজিটর থাকে সে ক্ষেত্রে অনেক কোম্পানি বা অনেক মিডিয়া পার্টনার আপনার সেই ওয়েবসাইট থাকে তাদের স্পন্সর হিসেবে ইউজ করবে।

সে ক্ষেত্রে তারা আপনাকে বাৎসরিক নির্দিষ্ট পরিমাণে চার্জ দিয়ে আপনার ওয়েবসাইটে তাদের প্রচার প্রচারণা চালাবে। সেটা থেকেও খুব ভালো পরিমাণে আয় করা সম্ভব।

প্রোডাক্ট রিভিও:

আপনার ওয়েবসাইটটি যদি কোন প্রোডাক্ট যেমন মোবাইল ফোন, ক্যামেরা, টিভি, ফ্রিজ, ওয়াশিং মেশিন এ ধরনের কোন প্রোডাক্ট রিলেটেড হয় তাহলে বিভিন্ন কোম্পানি আপনার ওয়েবসাইটে তাদের প্রডাক্ট রিভিউ করে আর্টিকেল প্রকাশ করবে। এবং সে ক্ষেত্রে আপনাকে তারা খুব ভালো পরিমাণে  অর্থ বা প্রডাক্ট দিয়ে থাকবে।

সর্বশেষেঃ

সর্বশেষে এটাই বলতে চাই আপনি যদি বাংলায় ব্লগিং করতে চান সে ক্ষেত্রে আপনি যেকোনো একটি টপিক নির্বাচন করে আজ নেমে পড়ুন। কেননা বর্তমানে যে হারে অনলাইনের ব্যবহার পারছে ভবিষ্যতে আপনার একটি ওয়েবসাইট হতে পারে আপনার জীবনের একটি বড় যুগান্তকারী উপার্জনের মাধ্যম।

আর্টিকেলটি আপনার কাছে কেমন লাগলো সেটা জানাবেন এবং কোন পরামর্শ বা কোন কিছু জানতে চাইলে অবশ্যই কমেন্ট করুন।